বিতর্কিত নীতি নিয়ে সমালোচনার মুখে প্রথম দিকে কিছুটা গা বাঁচিয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপ। এরপর নতুন প্রাইভেসি নীতির কার্যকারিতা ৩ মাস পিছিয়ে ১৫ মে নির্ধারণ করা হয়।
তারপরও বিশ্বজুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। লাখ লাখ মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ছেড়ে সিগনাল, বিপ, টেলিগ্রামে চলে গেছে, এখনো যাচ্ছে। বিব্রতকর এমন পরিস্থিতিতে পড়ে হোয়াটসঅ্যাপ বলেছিল– প্রাইভেসি সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়ে তারা অনেক মিথ্যাচারের শিকার হচ্ছে।
অনেকে ভেবেছিল, শেষতক হোয়াটসঅ্যাপ সহজ সুরাহার পথ বেছে নিতে এই নীতিমালা থেকে সরে দাঁড়াবে। অ্যাপ কর্তৃপক্ষ প্রথমে পিছু হটেছে মনে হলেও এখন আবার উল্টো কথা বলছে।
এখন তারা বলছে, নতুন নীতিমালার ভালো দিকগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা হবে। এর মানে, ইনিয়ে বিনিয়ে বিতর্কিত এই নীতিটিই কার্যকর করতে যাচ্ছে!
নতুন প্রাইভেসি ও ডেটা বিনিময় নীতিমালার বিষয়টি জানুয়ারিতে জানাজানির পর এতটা চাপের মুখে পড়তে হবে বলে আশা করেনি ফেইসবুকের মালিকানাধীন বিশ্বের এক নম্বর বার্তা বিনিময়ের অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ।
নতুন শর্ত অনুযায়ী, সর্বশেষ ৩০ দিনের তথ্য ফেইসবুকের সঙ্গে বিনিময়ের ব্যাপারে গ্রাহকদের সম্মতি দিতে হবে। গ্রাহক হতে বা থাকতে হলে অবশ্যই এই শর্তে অবশ্যই রাজি থাকতে হবে। / ইন্টারনেট